চোর ধরার বাটিচালা মন্ত্র
চোরের সন্ধান মন্ত্র বাটিচালা মন্ত্র — ১
মন্ত্র—
ওঁ সওরা স্যায় পীর,
চঁওসঠ স্যায় জোগনী,
বাওয়ন্ স্যায় ওয়ীর,
বৃহত্তর স্যায় ভ্যায়রু,
তেরা স্যায় তন্ত্র।
চওঁদহ স্যায় মন্ত্র,
অঠারা স্যায় পরওয়ত।
সওয়া স্যায় পহাড়।
নও স্যায় নদ্দী,
নিন্নানওয়ে স্যায় নালা,
হনুবন্ত জতী গােরখওয়ালা,
কানসী কী কটৌরী অংগুল চার চওড়ী,
কহাে ওয়ীর কহাঁ সাে চলাঈ।
গিরনারী পরওয়ত সো চলাঈ
অঠারা ভার বনাস্পতী চলী,
লােনা চমারী কী বাচা ফুরী,
কহাঁ কহাঁ ফুরী,
চোর কে জায় চণ্ডাল কে জাঈ
কহাঁ কহাঁল লাওয়ে, চোর কে লাওয়ে,
গঢ় ধন জাঈ বতাওয়ে চাল চাল।
রে হনুবন্ত ওয়ীর,
জহ হাে চলে, জঁহা হ্যায় রহে,
ন চল্যায় তাে গংগা জমুনা উল্টী বহৈ,
শব্দ সঁচা, পিণ্ড কাঁচা,
মেরী ভক্তি গুরু কী শক্তি,
ফুরাে মন্ত্র ঈশওয়রী ওয়াচা।
সত্ইয় নাম আদেশ গুরু কা ৷৷
বিধি— তিন পয়সা ওজনের বাজরা ও চার আঙুল চওড়া কাসার বাটি দেওয়ালীর রাত্রে তৈরী করাবে। পরে উপরােক্ত মন্ত্রে মাষকলাই পড়ে বাটির পূজা করবে। পরে। উক্ত মন্ত্র ১০০৮ (এক হাজার আট) বার জপ করবে, তাহলে মন্ত্র ও বাটি সিদ্ধ হবে। প্রয়ােজনের সময়ে উক্ত বাটি মাটিতে রেখে উক্ত মন্ত্র পড়তে পড়তে মাষকলাই মারতে থাকবে, তাহলে বাটি চলতে থাকবে। শেষে যেখানে চুরির মাল আছে সেখানে গিয়ে থামবে। যতক্ষণ বাটির চলা বন্ধ না হয়, ততক্ষণ মন্ত্র পড়তে পড়তে মাষকলাই
মারতে হবে।
চোর ধরা বাটিচালা মন্ত্র — ২
মন্ত্র—
“ওঁ নমাে নাহরসিংহ ওয়ীর,
জন জন তু চালে,
পবন চালে, পানি চালে, চোর কা চিত্ত চালে,
চোর মুখ লােহা চালে,
কায়া থম ওয়্যায় মায়া পরা করে,
ওয়ীর ইয়া নাথ কী পূজা পাঈ টলে,
গােরখনাথ কী আজ্ঞা,
মেটে নও নাথ চওরাসী সিদ্ধ কী আজ্ঞা।
বিধি— পূর্বোক্ত ১নং বাটিচালা অনুসার।
উপরােক্ত মন্ত্রে কিছু চাল নিয়ে ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করবে। তারপর বাটি দুধ দিয়ে ধুয়ে তার ওপর মন্ত্র পড়তে পড়তে অভিমন্ত্রিত চাল বাটিতে মারতে থাকলে বাটি চলতে থাকবে ও চোরের মাথায় উঠে যাবে।