যৌন শক্তি বাড়ানোর ঔষধ —আয়ূর্বেদীয় তৈল মালিশ

প্রিয় পাঠক, এই পোস্টে আমরা যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি তা হচ্ছে যৌন দুর্বলতা দূর করনের কিছু মালিশ এবং কার্যকরী ঔষধ প্রণালী তৈরির ফর্মুলা নিয়ে। এখানে এমন কিছু ওষুধ রয়েছে যা খুবই কার্যকরী। সাধারণ ব্যক্তিদের কাছে এই ঔষধ তৈরি করা কষ্টকর হতে পারে তাই আপনারা অভিজ্ঞ কবিরাজের কাছ থেকে ওষুধ তৈরি করে নিতে পারেন। এই ঔষধ প্রণালী গুলো আয়ুর্বেদ শিক্ষা, কবিরাজি শিক্ষা ও আয়ুর্বেদ গ্রন্থ সমগ্র থেকে নেয়া হয়েছে। আগের দিনের রাজা, জমিদার এবং ধনাঢ্য ব্যক্তিরা এসব ঔষধ প্রয়োগ করে তাদের যৌন ক্ষমতা কে বাড়িয়ে তুলেছিলেন। সবচেয়ে একটি সুবিধা হলো অনেক ঔষধ বর্তমানে আয়ুর্বেদ ঔষধালয় গুলো তৈরি করে থাকেন। বাংলাদেশ এবং ভারতের অনেক আয়ুর্বেদ ঔষধ কোম্পানি রয়েছে। তাদের কাছে এই নামগুলো বললে যেটি রয়েছে, তা দিয়ে দিবে। আর আপনার যদি ইচ্ছা থাকে এবং আপনি নিজেই তৈরি করে নিতে চান, তাহলে নিচের ফর্মুলা গুলো ব্যবহার করে এই ওষুধগুলো তৈরি করে নিতে পারেন।

অমৃতপ্রাশ ঘৃত— ঘৃত চারিসের, মূচ্ছনার্থ কুঙ্কুম চারিতােলা; ক্বাথার্থ— ছাগমাংস সাড়েবারসের ও অশ্বগন্ধা সাড়েবারসের, পৃথক পৃথক চৌষট্টিসের জলে সিদ্ধ করিয়া, ষােলসের করিয়া অবশিষ্ট রাখিবে। পরে ছাগদুগ্ধ ষোলসের; কথার্থ— বেড়েলার মূল, গােধুম, অশ্বগন্ধা, গুলঞ্চ, গােঙ্গুর, কেশুর, ত্রিকটু, ধনে, তালাঙ্গুর, ত্রিফলা, মৃগনাভি, আলকুশীবীজ, মেদা, মহামেদা, কুড়, জীবক, ঋষভক, শঠী, দারুহরিদ্রা, প্রিয়ঙ্গু, মঞ্জিষ্ঠা, তগরপাদুকা, তালীশপত্র, এলাইচ, তেজপত্র, দারুচিনি, নাগেশ্বর, জাতীপুষ্প, রেণুকা, সরল কাষ্ঠ, জয়িত্রী, ছােট এলাইচ, নীলশুঁদী, অনন্তমূল, তেলাকুচার মূল, জীবন্তী, ঋদ্ধি, বৃদ্ধি ও যজ্ঞডুমুর, প্রত্যেক দ্রব্য দুইতােলা গ্রহণপূর্বক যথাবিধি পাক করিয়া ছাকিয়া, তাহার সহিত একসের চিনি মিশ্রিত করিবে। তােলা হইতে একতােলা পর্যন্ত মাত্রায় ইহা উষ্ণদুগ্ধসহ সেবন করিলে, ধ্বজভঙ্গ, শুক্রমেহ, শুক্রহীনতা, আর্তব-হীনতা, যক্ষ্মা, কাস ও ক্ষীণরােগাদি নিবারিত হয়। ইহা বলকারক, শুক্রজনক এবং রতিশক্তির বৃদ্ধিকারক।

বৃহৎ অশ্বগন্ধা ঘৃত— ঘৃত চারিসের, ক্বাথার্থ— অশ্বগন্ধা সাড়েবারসের, জল চৌষট্টিসের,— শেষ ষোলসের; ছাগমাংস পঁচিশ সের, জল একশত আটাইশসের,— শেষ বত্রিশসের; দুগ্ধ ষোলসের, এবং কল্কার্থ—  কাকোলী, ক্ষীরকাকোলী, ঋদ্ধি, বৃদ্ধি, মেদা, মহামেদা, জীবক, ঋষভক, আলকুশী-বীজ, এলাইচ, যষ্টিমধু, দ্রাক্ষা, মুগানী, মাষাণী, জীবন্তী, পিপুল, বেড়েলা, শতমূলী ও ভূমিকুষ্মাণ্ড— মিলিত একসের; একত্র পাক করিবে। পাক শেষ হইবার কিঞ্চিৎ পূর্ব্বে কল্কদ্রব্য ছাঁকিয়া লইয়া, পুনর্বার পাক করিবে। পাকশেষে শীতল হইলে,অর্ধসের চিনি ও অর্ধসের মধু তাহার সহিত মিশ্রিত করিবে। অর্ধতােলা হইতে একতােলা পর্যন্ত মাত্রায় ইহা প্রযােজ্য। এই ঘৃত সেবন করিলে, অমৃতপ্রাশ-ঘৃতােক্ত উপকারসমূহ প্রাপ্ত হওয়া যায়। ইহা বিশেষ পুষ্টিকারক।

বৃহৎ শতাবরী ঘৃত— ঘৃত চারিসের, শতমূলীর রস আট সের, দুগ্ধ আটসের, কল্কার্থ—  জীবক, ঋষভক, মেদা, মহামেদা, কাকোলী, ক্ষীরকাকোলী, দ্রাক্ষা, যষ্টিমধু, মুগানী, মাষাণী, ভূমিকুষ্মাণ্ড ও রক্তচন্দন, মিলিত একসের; একত্র পাক করিবে। পাকান্তে শীতল হইলে, চিনি ও মধু-মিলিত একসের, তাহাতে প্রক্ষেপ দিবে। ইহা উৎকৃষ্ট বাজীকরণ ঔষধ। ইহা সেবন করিলে, রক্তপিত্ত, বাতরক্ত, ক্ষীণশুক্রতাদোষ, অঙ্গদাহ, শিরোদাহ, পৈত্তিক জ্বর, যােনিশূল ও মূত্রকৃচ্ছু প্রভৃতি রােগসমূহ আরোগ্য হয় এবং বল, বর্ণ, অগ্নি ও শুক্রের বৃদ্ধি হয়।

কামদেব ঘৃত— ঘৃত চারিসের, ক্বাথার্থ—  অশ্বগন্ধা একশতপল (সাড়েবারসের), গােক্ষুর পঞ্চাশপল (সওয়া ছয়সের) এবং শতমূলী, ভূমিকুষ্মাণ্ড, শালপাণী, বেড়েলা, অশ্বথের শুঙ্গা, পদ্মবীজ, পুনর্নবা, গাম্ভারী ফল ও মাষকলাই,— প্রত্যেক দ্রব্য দশপল পরিমাণে লইয়া, দুইশত ছাপান্নসের জলে একত্র পাক করিয়া, চৌষট্টিসের থাকিতে নামাইবে। কল্কার্থ— দ্রাক্ষা, পদ্মকাষ্ঠ, কুড়, পিপুল, রক্তচন্দন, বালা, নাগেশ্বর, আলকুশী বীজ, নীলােৎপল, শ্যামালতা, ক্ষীরকাকোলী, অনন্তমূল, জীবক, ঋষভক, মেদা, মহামেদা, কাকোলী, জীবন্তী, যষ্টিমধু, ঋদ্ধি ও বৃদ্ধি, ইহাদের প্রত্যেক দ্রব্য দুই তােলা, চিনি ষােলতােলা, ইক্ষুরস ষােলসের ও দুগ্ধ ষােলসের, যথাবিধি পাক করিবে। এই ঘৃত ব্যবহার করিলে, রক্তপিত্ত, রক্তক্ষীণতা, বাত হলীমক, শােথ, স্বরভেদ, বলক্ষয়, অরুচি, মূত্রকৃচ্ছ ও পার্শ্বশূল প্রভৃতি রােগ সমূহ নষ্ট হয়। ইহা বন্ধ্যা স্ত্রী এবং দুর্বল, ক্লীব ও অল্পশুক্রবিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে বিশেষ উপকারক ও শ্রেষ্ঠ ঔষধ। ইহা সকল ঋতুতেই ব্যবহার করা যায়।

পল্লবসার তৈল— তিলতৈল, ত্রিফলার ক্বাথ, লাক্ষার ক্বাথ, ভৃঙ্গ রাজের রস, শতমূলীর রস, কুষ্মাণ্ডের জল, দুগ্ধ ও কাঁজি, প্রত্যেক দ্রব্য চারিসের; এবং কল্কার্থ—  পিপুল, হরীতকী, দ্রাক্ষা, ত্রিফলা, নীলশুঁদী, যষ্টিমধু ও ক্ষীরকাকোলী, প্রত্যেক দ্রব্য একপল পরিমাণে যথাবিধি পাক করিয়া, তাহাতে কর্পূর, নখী, মৃগনাভি, গন্ধবিরজা, জয়িত্রী ও লবঙ্গ, “প্রত্যেক দ্রব্যের চারিতােলা পরিমাণ চুর্ণ প্রক্ষেপ দিবে। ইহা বায়ু ও পিত্তজনিত বিবিধ রােগ এবং শূল, প্রমেহ, মূত্রকৃচ্ছু ও গ্রহণী প্রভৃতি পীড়ানাশক।

গােপাল-তৈল— তিলতৈল ষোলসের, শতমূলীর রস, কুমড়ার জল ও আমলকীর রস বা ক্বাথ—  প্রত্যেক ষোলসের; এবং ক্বাথার্থ— অশ্বগন্ধা, পীতঝাঁটী ও বেড়েলা—  প্রত্যেক একশতপল (সাড়ে বারসের), পৃথক পৃথক চৌষট্টিসের জলে সিদ্ধ করিয়া, ষোলসের করিয়া অবশিষ্ট রাখিবে। এবং বৃহৎপঞ্চমূল, কণ্টকারী, মূর্বামূল, কেয়ার মূল, নাটা করঞ্জমূল ও পালিধাছাল, প্রত্যেক দ্রব্য দশপল পরিমাণে একত্র চৌষট্টি সের জলে পাক করিয়া, ষোলসের অবশেষ রাখিবে। ক্বাথার্থ—  অশ্বগন্ধা, চোরপুষ্পী, পদ্মকাষ্ঠ, কণ্টকারী, বেড়েলা, অগুরু, মুতা, গন্ধতৃণ, শিলারস, রক্ত চন্দন, শ্বেতচন্দন, ত্রিফলা, মূর্বামূল, জীবক, ঋষভক, মেদা, মহামেদা, কাকোলী, ক্ষীরকাকোলী, মুগানী, মাষাণী, জীবন্তী, যষ্টিমধু, ত্রিকটু, কুঙ্কুম, খটাশী, কস্তুরী, দারুচিনি, তেজপত্র, এলাইচ, নাগেশ্বর, শৈলজ, নখী, নাগরমুতা, মৃণাল, নীলশুঁদী, বেণামূল, জটামাংসী, দেবদারু, বচ, দাড়িমের বীজ, ধনে, ঋদ্ধি, বৃদ্ধি, দনা ও ছােট এলাইচ, -প্রত্যেক দ্রব্য ও চারিতােলা পরিমাণে লইয়া, যথানিয়মে পাক করিবে। এই তৈল মর্দন করিলে, যাবতীয় বায়ুরােগ, মূচ্ছ, অপস্মার, উন্মাদ, প্রমেহ, মূত্রকৃচ্ছ, মৃতবৎসাদোষ, শূল ও ধ্বজভঙ্গ পীড়া নিবারিত হয়।

চন্দনাদি তৈল— তিলতৈল চারিসের এবং কল্কার্থ— শ্বেতচন্দন, রক্তচন্দন, বকমকাষ্ঠ, কালিয়াকাষ্ঠ, অগুরু, কৃষ্ণাগুরু, দেবদারু, সরকাষ্ঠ, পদ্মকাষ্ঠ, তুঁদ্, কর্পূর, মৃগনাভি, লতাকস্তুরী, শিলারস, কুঙ্কুম, জায়ফল, জাতী পত্র, লবঙ্গ, ছােট-এলাইচ, বড়-এলাইচ, কক্কোল, দারুচিনি, তেজপত্র, নাগেশ্বর, বালা, বেণার মূল, জটামাংসী, দারুচিনি, মুরামাংসী, শৈলজ, ভদ্রমুতা, রেণুক, প্রিয়ঙ্গু, সরল-নির্যাস, গুগগুলু, লাক্ষা, নখী, ধুনা, ধাইফুল, গেঠেলা, মঞ্জিষ্ঠা, তগরপাদুকা ও মােম,— প্রত্যেক দ্রব্য অর্ধতােলা পরিমাণে লইয়া যথাবিধি পাক করিবে। এই তৈল ব্যবহার করিলে বল, বীর্য্য ও রতিশক্তির বৃদ্ধি হয়, কামের দীপ্তি হয় এবং রক্তপিত্ত, ক্ষয় ও জ্বর প্রভৃতি রােগ বিনষ্ট হয়।

ভল্লাতকাদ্য তৈল— ভেলা, বৃহতীফল ও দাড়িম-ফলের ত্বক, ইহাদের কল্কে কটুতৈল যথাবিধি পাক করিয়া, মর্দন করিলে লিঙ্গ দৃঢ় হয়।

অশ্বগন্ধা তৈল— অশ্বগন্ধা, শতমূলী, কুড়, জটামাংসী ও বৃহতীফল, ইহাদের কল্কে ও চতুর্গুণ দুগ্ধে যথাবিধি তিলতৈল পাক করিয়া মর্দন করিলে, স্তন, লিঙ্গ ও কর্ণপালি বর্দ্ধিত হয়।

মৃতসঞ্জীবনী-সুরা— নূতন গুড় সাড়েবারসের, বাবলাছাল, কুলছাল ও সুপারী, প্রত্যেক দ্রব্য দুইসের; লােধ অর্ধসের, আদা একপােয়া এবং সমুদায়ের অষ্টগুণ জল লইবে। প্রথমে জলে গুড় গুলিয়া, পরে যথাক্রমে আদা, বাবলাছাল ও কুলছাল উহাতে নিক্ষেপ করিয়া, উত্তমরূপে মিশ্রিত করিবে, তৎপরে সুপারী ও লোধ তাতে প্রক্ষেপ দিয়া, শরাদ্বারা পাত্রের মুখাচ্ছাদন ও উত্তমরূপে বন্ধন করিয়া, কুড়ি দিন তদবস্থায় রাখিবে। এতঃপর মৃন্ময়-মােছিকা বা ময়ুখ্য যন্ত্রে তাহা অগ্নিতে উত্তপ্ত করিবে; এবং সেই পাত্রমধ্যে সুপারী, এলবালুক, দেবদারু, লবঙ্গ, পদ্মকাষ্ঠ, বেণার মূল, রক্তচন্দন, শুলফা, যমানী, মরিচ, জীরা, কৃষ্ণজীরা, শঠী, জটামাংসী, দারুচিনি, এলাইচ, জায়ফল, মুতা, গেঁঠেলা, শুঠ, মেথী, মৌরী ও রক্তচন্দন, প্রত্যেক দ্রব্য ও চারি তােলা পরিমাণে কুটিয়া নিক্ষেপ করিবে। পরে যথাবিধি চুয়াইয়া সুরা উদ্ধৃত করিয়া লইবে। ধাতু ও বয়ঃক্রম অনুসারে ইহার মাত্রা ব্যবস্থা করিবে। এই ঔষধ সেবন করিলে, মেধা, অগ্নি, স্মৃতি, বল, শুক্র, বীর্য, পুষ্টি ও রতিশক্তি বর্দ্ধিত এবং শরীর দৃঢ় হয়। এই সুরা বিবেচনা পূর্ব্বক নানাবিধ রােগেও ব্যবহার করা যাইতে পারে।

দশমূলারিষ্ট— দশমূলের প্রত্যেক উপাদান পাঁচপল, চিতামূল পঁচিশপল, কুড় পচিশপল, লােধ কুড়িপল, গুলঞ্চ কুড়িপল, আমলকী ষােলপল, দুরালভা বারপল, খদির, বিড়ঙ্গ ও হরীতকী, প্রত্যেক আটপল; কুড়, মঞ্জিষ্ঠা, দেবদারু, বিড়ঙ্গ, যষ্টিমধু, বামুনহাটী, কয়েতবেল, বহেড়া, পুনর্নবা, চই, জটামাংসী, প্রিয়ঙ্গু, অনন্তমুল, কৃষ্ণজীরা, তেউড়ী, রেণুক, রাস্না, পিপুল, সুপারী, শঠী, হরিদ্রা, শুলফা, পদ্মকাষ্ঠ, নাগেশ্বর, মুতা, ইন্দ্রযব, কাকড়াশৃঙ্গী, জীবক, ঋষভক, মেদা, মহামেদা, কাঁকলা, ক্ষীর-কাঁকলা, ঋদ্ধি ও বৃদ্ধি প্রত্যেক দ্রব্য দুইপল এবং পাকার্থ জল সমুদায়ের আটগুণ, শেষ এক-চতুর্থাংশ (সিকি) এবং দ্রাক্ষা ষাটপল, জল ত্রিশসের, শেষ সাড়েবাইশসের; —এই উভয়ের ক্বাথ একত্রিত করিয়া মৃন্ময়পাত্রে রাখিয়া তাহাতে চারিসের মধু, পঞ্চাশসের গুড়, ত্রিশ পল ধাইফুল; এবং কলা, বালা, রক্তচন্দন, জায়ফল, লবঙ্গ, গুড়ত্বক, এলাইচ, তেজপত্র, নাগেশ্বর ও পিপুল, প্রত্যেক দ্রব্য দুইপল ও অর্ধতােল মৃগনাতি মিশ্রিত করিয়া, ঐ পাত্র একমাসকাল মাটীতে পুতিয়া, রাখিবে। তৎপরে উহা উত্তোলন করিয়া, তাহাতে আটতােল নির্ম্মলীফল নিক্ষেপ করিয়া, রসকে নির্ম্মল করিবে। ইহা সেবন করিলে, গ্রহণী, অরুচি, শূল, শ্বাস, কাস, ভগন্দর, বাতব্যাধি, ক্ষয়, সর্দি, পাণ্ডু, কামলা, কুষ্ঠ, অর্শ, মেহ, অরুচি, মূত্রকৃচ্ছ ও ধাতু ক্ষয় প্রভৃতি রোগসমূহ প্রশমিত হয়। ইহা অতিশয় পুষ্টিজনক, কামােদ্দীপক এবং তেজঃ, বল ও শুক্রবর্দ্ধক।

Previous Next
No Comments
Add Comment
comment url