রিযিক ও মান সম্মান বৃদ্ধির কয়েকটি তদবীর
যদি কোন ব্যক্তি রোজার মাসের পুর্নিমার রাত্রিতে চাঁদের আলোতে বসিয়া নিম্নোক্ত নকশাটি রুপার পাতে খুদিয়া শরীরে ব্যবহার করে, তবে আল্লাহর রহমতে দুনিয়াতে তাহার রিযিক ও মান-সম্মান বৃদ্ধি হইবে। নকশাটি এইঃ
রিযিক বৃদ্ধির জন্য একটি আমল
দৈনিক কোন ব্যক্তি খেয়ালের সহিত যদি নিম্নে বর্ণিত আয়াতে কারীমা একহাজার বার পাঠ করে, তবে আল্লাহ তাআলা গায়েবী সাহায্যে তাহার রিযিক বৰ্দ্ধিত করিয়া দেন।
আয়াতটি উচ্চারণঃ— “আল্লাহু লাতীফুন্ বি-ই’ বাদিহী, ইয়ারযুক্ব মাইয়াশাউ ওয়া হুয়াল ক্বাবিয়্যুল আযীয।”
রিযিক বৃদ্ধির জন্য আর একটি আমল
হযরত খাজা বাহাউদ্দীন (রঃ) বলিয়াছেন যে, কোন ব্যক্তি জোহরের নামাজ আদায় করিবার পরে একশত বার সূরায় আলাম নাশরাহ লাকা পাঠ করিবে, তাহার জন্য রাববুল আলামীন গায়েব হইতে রিযিক পাঠাইবেন।
রিযিক বৃদ্ধির জন্য একটি অমূল্য আমল
যদি কোন ব্যক্তি দৈনিক রাত্রে নিদ্রা যাওয়ার পূর্বে একবার করিয়া সূরায় ওয়াক্বিয়া পাঠ করে, তবে তাহার জীবনে কখনো রিযিকের অভাব হইবে না।
রিযিক বৃদ্ধির জন্য আর একটি অমূল্য আমল
যদি কোন ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের পরে এক হাজার এক শতবার “ইয়া মুগ্নিয়ু” এবং একচল্লিশবার সূরায় সুজ্জাম্মিল পাঠ করে, তবে তাহার জীবদ্দশায়। রিযিকের অভাব হইবে না।