মন্ত্র ছাড়া প্রেমিক প্রেমিকা বশীকরণের দুটি টোটকা


প্রেমিক প্রেমিকা বশীকরণের দুটি শক্তিশালী টোটকা।

এই প্রবন্ধে, আমরা প্রেমিক প্রেমিকা বশীকরণের কিছু টোটকা নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি। বশীকরণের এই সব টোটকা মূলত বামাচারী সাধকের প্রদত্ত।  বামাচার তন্ত্রে এই সব টোটকার ব্যবহার বহু পুরোনো কাল থেকে চলে আসছে। তার মধ্যে মাত্র দুইটি টোটকা নিয়ে এই প্রবন্ধের আলোচনা।

প্রেমিক প্রেমিকা বশীকরণের কাজে ব্যবহৃত এই টোটকাগুলি ব্যবহার করে বহু মানুষের উপকার হয়েছে।

প্রথম টোটকা

কিছুটা তুলসী বীজ নিয়ে প্রথমে পিষে নিতে হবে। পিষে নিয়ে পেস্টের মতো বানাতে হবে। এরপর সহদেবী গাছের পাতা, ফুল, ডাল নিয়ে রস বানাতে হবে। ঐ পেস্ট এবং সহদেবীর রস মিশাতে হবে। শুক্লপক্ষের প্রথম রবিবারে সকাল ৮ টার মধ্যে মিশ্রণটি তৈরি করে, ঐ মিশ্রণের তিলক কপালে এঁকে ইচ্ছিত ছেলেটির বা মেয়েটির সামনে উপস্থিত হলে, ওই বশীকরণ তিলকের অদ্ভুত প্রভাবে সে বশীভূত ও প্রভাবিত হবেই, সন্দেহ নেই।

দ্বিতীয় টোটকা

রুটির দ্বারা বশীকরণ। প্রথমে একটি গরমাগরম ফুলকো আটার রুটি তৈরি করতে হবে। টোটকা টি করতে হবে যে কোনও পক্ষের বৃহস্পতিবারে। চারটি ধানী পেয়াঁজের রস বের করে, গরম রুটির উপরে প্রেমিক বা প্রেমিকার নামটি গোটা গোটা করে লিখতে হবে। লিখতে হবে ডান হাতের তর্জনী আঙুলের সাহায্যে। পরপর ৭ টি  বৃহস্পতিবারে ঐভাবে করে প্রেমিক বা প্রেমিকাকে খাওয়াতে হবে, এভাবে খাওয়ালে, অবশ্যই উত্তম বশীকরণ হবে।

আরো ভালো ফলাফল ও বিস্তর জানতে “ষটকর্ম” নিয়ম গুলো দেখুন।
Previous Next
No Comments
Add Comment
comment url