বদহজম, অম্বল পেটে কুপিত বায়ুর জন্য একটি শক্তিশালী মন্ত্র
এই প্রবন্ধে, আমি এমন একটি মন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি, যে মন্ত্রটি বহু প্রাচীন একটি ধ্বন্বন্তরী মন্ত্র, মন্ত্রটি প্রাচীনকালে ভারতবর্ষের মুনিঋষিগণ কর্তৃক বহুল ব্যবহৃত একটি খাদ্য হজমের মন্ত্র। মন্ত্রটির বিশেষত্ব হল, এই মন্ত্রের ব্যবহারে অজীর্ণ, বদহজম, অম্বল, গ্যাস, তো হয়ই না, বরং অনুষ্ঠানবাড়িতে গুরুপাক আহার করলেও খাদ্যদ্রব্য অতি সহজেই হজম হয়ে যায়। অজীর্ণ, বদহজম, অম্বল, পেটে কুপিত বায়ুর জন্য এই প্রবন্ধে আলোচিত ধ্বন্বন্তরী মন্ত্রটি একালেও সমান ফলপ্রদ।
যদিও এক সময় আমাদের সমাজের মানুষগণ এই শক্তিশালী মন্ত্রটি নিজেদের কল্যাণে প্রয়োগ করেছিলেন কিন্তু সময় এবং আধুনিক চিকিৎসার ফলে এখনকার লোকজন এই মন্ত্রটি ভুলতে বসেছেন যা আমাদের জন্য খুবই দুঃখজনক।
দুইবেলা খাওয়া দাওয়ার পর আঁচানো হয়ে গেলে, হাতের জল না মুছে পেটের উপর নাভির চারপাশে হালকা চেপে এই মন্ত্রটি ৭ বার বলতে বলতে ৭ বার হাতের অর্থাৎ যে হাত দিয়ে খেয়েছেন, সে হাতের তালুটিকে বোলাতে হবে। ব্যাস! এতেই কেল্লা ফতে হয়ে যাবে। এই মন্ত্রের ব্যবহারে অজীর্ণ, বদহজম, অম্বল, গ্যাস, তো হয়ই না, বরং অনুষ্ঠানবাড়িতে গুরুপাক আহার করলেও খাদ্যদ্রব্য অতি সহজেই হজম হয়ে যায়। অজীর্ণ, বদহজম, অম্বল, পেটে কুপিত বায়ুর জন্য এই প্রবন্ধে আলোচিত ধ্বন্বন্তরী মন্ত্রটির এহেন জাদুকরী ক্ষমতায় আশ্চর্য্য নাহয়ে আর উপায় থাকবে না। আধঘন্টা পরে আপনার মনেই হবে না, যে আপনি পুরোমাত্রায় আহার করেছেন, এই মন্ত্রটি সত্যিই ধ্বন্বন্তর মন্ত্র – এর কোনও তুলনা নেই।