দাঁত দেখে ব্যক্তির চরিত্র গুনাগুন জানান
সমুদ্র শাস্ত্রে পরিপূর্ণ বয়স অনুসারে ৩২টি দাঁত বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ভাল, ৩০টি দাঁত মাঝারি এবং ২৮টি দাঁত খারাপ বলে মনে করা হয়। যদি দাঁতে সমতা না থাকে এবং সেগুলি স্থান থেকে সড়ে যায়, তাহলে সে অনুযায়ী ভিন্ন ফল পাওয়া যায়।
১. যে ব্যক্তির দাঁত সরল রেখায় সমানভাবে উত্থাপিত ও মসৃণ হয়, সে ব্যক্তি ধনী হয়।
২. লম্বা দাঁতের লোকেরা ধনী।
৩. যাদের দাঁত ভেতরের দিকে বাঁকা থাকে তারা দরিদ্র।
৪. যাদের দাঁত কালো, তারা সমস্যায় ভোগেন।
৫. যাদের ৩২টি দাঁত আছে তারা ভাগ্যবান।
৬. যাদের ত্রিশটি দাঁত আছে তারা অনেক ক্ষেত্রে অর্থের অভাবে চিন্তিত থাকেন।
৭. একত্রিশটি দাঁতযুক্ত ব্যাক্তিরা ভোগী হয়ে থাকে।
৮. যাদের দাঁত কম তারা সবসময় দরিদ্র থাকে।
৯. যাদের দাঁত ধীরে ধীরে ভেঙ্গে যায় তারা দীর্ঘস্থায়ী/দীর্ঘায়ূ হয়।
১০. যার দাঁত একে অপরের থেকে আলাদা, সেই ব্যক্তি অন্যের সম্পদ উপভোগ করে।
১১. যেসব নারীর দাঁত নির্দেশিত, সোজা, সাদা এবং একসাথে মিশ্রিত হয় তারা ভাগ্যবান।
১২. যেসব নারীর উপরে ও নিচে ষোলটি দাঁত থাকে এবং দুধের মতো সাদা হয় তারা তাদের স্বামীর কাছে খুব প্রিয়।
১৩. যেসব নারীর দাঁত খুব ছোট, তারা অসুখী।
১৪. যাদের নিচের চোয়ালে বেশি দাঁত থাকে তারা মায়ের সুখ পায় না।
১৫. ভয়ানক এবং কুটিল দাঁতযুক্ত একজন মহিলা একজন বিধবার লক্ষন।
১৬. সাদা মাড়িযুক্ত দাতের মহিলারা কুটিল হয়।
১৭. মোটা এবং ভীতিকর দাঁতের একজন মহিলা একজন ভুক্তভোগী।
১৮. দাঁত যদি আলাদা হয় এবং এর মধ্যে দূরত্ব থাকে, তাহলে সেটা একটা অপকর্মর প্রতিক।
১৯. দাঁত উপর মুখি হলে সে বুদ্ধিমান, স্বার্থপর এবং সে মহিলা হলে তার স্বামীকে আঙ্গুলে নাচতে বাধ্য করে।
২০. যাদের কালো মাড়ি আছে তারা চোর প্রকৃতির।
এটি ভারতীয় জ্যোতিষশাস্ত্র রীতি। অন্য কোন উপমহাদেশে এটির রীতি গ্রহণযোগ্য না হতেও পারে। কারণ সব উপমহাদেশের মানুষের গায়ের রং ও গঠন সমান নয়।