স্বামী বশীকরণ দুটি পদ্ধতি | অবাধ্য স্বামীকে বাধ্য করার উপায়

যাদের পরিবারে স্বামী অসৎসঙ্গ, কুকর্ম বা পরকীয়া আসক্ত হয়ে সংসারকে বিষাক্ত করেছে অথবা অন্য স্ত্রী কে ভরণ পোষণ করতে নিজের স্ত্রীর সন্তানের দিকে নজর দিচ্ছে না। আপনি যদি এমন পরিস্থিতির শিকার হন বা নিজের স্বামীকে বশ করতে চান। তাহলে নিচের পদ্ধতি দুটির যেকোনো একটি অবলম্বন করতে পারেন। এমনকি দুটি পদ্ধতিই ট্রাই করে দেখতে পারেন।

সহজ কথাই বলতে গেলে পৃথিবীতে কেউ সুখী নয়। প্রত্যেকটি মানুষেরই ভিন্ন সমস্যা রয়েছে। যেটা আর্থিক, পারিপার্শ্বিক বা সংসারিক। আমাদের সমাজে সবচেয়ে যে বেশি সমস্যাগুলো দেখা দেয় তার মধ্যে আর্থিক এবং পারিবারিক সমস্যা গুলো সবচেয়ে বেশি। পারিবারিক যে সমস্যাটি বেশি হয় সেটি হচ্ছে স্বামী স্ত্রীর অমিল। হয়তো স্বামী স্ত্রীর কথা শুনেনা নতুবা স্ত্রী স্বামীর কথা অগ্রাহ্য করে। এর ফলে ওই পরিবারে নেমে আসে অশান্তির ছায়া। আজ এই প্রবন্ধে আমরা এই অশান্তি দূর করনে স্বামী বশীকরণের দুটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব। এই পদ্ধতি দুটির মাধ্যমে আপনি আপনার অবাধ্য স্বামীকে বাধ্য করতে পারবেন। 

স্বামী বশীকরণ পদ্ধতি ১


যদি কোন নারী ষটকর্মের নিয়ম অনুযায়ী লেবু কাঠের ধোয়া নিজ অঙ্গে উত্তম রূপে ধারণ করে, তাহলে সে সুভাগা হয় এবং তার স্বামী চিরানুগত হয়ে থাকে।  

স্বামী বশীকরণ পদ্ধতি ২


ষটকর্মের নিয়ম অনুসারে গোরচনা, বেনার মূল ও কুমকুম (জাফরান) উত্তম রূপে পেষণ পূর্বক কপালে তিলক কাটিয়া স্বামীর সহিত সাক্ষাৎ করিলে ঐ স্বামী খুবই কঠোর হৃদয়বান বা দুষ্ট হলেও সেই স্ত্রীর বশ্যতা স্বীকার করবে। ইয়া মহাদেবের বাক্য।
Previous Next
No Comments
Add Comment
comment url