বশীকরণ ও কয়েকটি কার্যকরী টোটকা

আমাদের ভারত উপমহাদেশে এখনো বিভিন্ন কাজে টোটকা প্রয়োগ করা হয়। টোটকা ব্যবহারের কারন গুলো হচ্ছে এগুলো সহজ লভ্য এবং বেশি কষ্ট করতে হয় না। এছাড়াও বেশিরভাগ টোটকা ব্যবহারের ক্ষেত্রে তেমন কঠিন নিয়ম পালনের বিধি নিষেধ নেই। হয়তো এই কারণেই অনেকেই টোটকা পদ্ধতি বেছে নেয়। এই প্রবন্ধে আমরা কিছু বশীকরণ এবং কার্যকরী টোটকা নিয়ে আলোচনা করব। এবার শুরু করা যাক...

চমৎকার বশিকরণ:
চিতার ছাই, বচকুট, জাফরান ও গোরোচনা সমপরিমাণ নিয়ে গুঁড়ো বানিয়ে কোন নারীর মাথায় রেখে দিলে সেই নারী বশীভূত হবে।

স্বামী বশিকরণ:
সাদা সরিষা ও ডালিমের ফল, ফুল, পাতা ও শিকড় সংগ্রহ করে যো—নি*পথে প্রলেপ দিয়ে যদি ঐ নারী তার স্বামীর সঙ্গে সহ*বাস করে, তবে সে কুৎসিত হলেও স্বামীকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

শত্রু বশীকরণ:
লাল চন্দন দিয়ে অবারিত ভোজপত্রে শত্রুর নাম লিখুন বা খাঁটি মধুতে চুবিয়ে রাখুন, তাহলে শত্রু নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

নারী বশিকরণ:
চিতার ছাই, কুট, বচ, টগর ও কুমকুমের ছাই পিষে কোন নারীর মাথায় রেখে দিলে সে নিয়ন্ত্রণে আসে।

বশিকরণ তিলক:
সাদা আকের মূল ছায়ায় শুকিয়ে কপিলা গরুর দুধে মিশিয়ে তিলক হিসেবে লাগান। এই তিলক যে দেখবে, সে নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

বশিকরণ লেপ:
কপিলা গরুর (এক রঙা কালো গাই) দুধের সাথে সাদা গরুর দুধ মিশিয়ে শরীরে লাগালে সবাই নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

Previous Next
No Comments
Add Comment
comment url