জেনে নিন কিছু সহজ বশীকরণ টোটকা পদ্ধতি
এই প্রবন্ধে আপনাদের মাঝে কয়েকটি সহজ বশিকরন টোটকা নিয়ে আলোচনা করবো। এই বশীকরণ টোটকা গুলো যেমন কর্যকরি তেমনি এর প্রয়োগ পদ্ধতি গুলো বেশ সহজ। প্রিয় পাঠক, নিম্নে বশীকরন টোটকা গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরা হল।
বশিকরণ তিলকঃ আপনি যদি কোনও মহিলাকে বশিকরণ করতে চান তবে শনিবার গরুর প্রস্রাব দিয়ে পদ্ম পাতায় তার নাম এবং উপাধি লিখুন, তারপরে এটি সিঁদুরের সাথে মিশ্রিত করুন, আপনার কপালে একটি তিলক কেটে তার সামনে উপস্থিত হলে কাঙ্ক্ষিত নারী বশীভুত হবে।
সর্ব স্ত্রী সাধু যোগঃ খাস, চন্দন এবং কিছু মধু মিশিয়ে তিলক লাগিয়ে যে কোনও মহিলার কাঁধে হাত রেখে বা হাত করমর্দন করে সেই নারীকে বশীভূত করা যায়।
বিশেষ বশিকরণঃ চিতার ছাই, জাফরান এবং গোমূত্র সমান পরিমাণে মিশ্রিত করিয়া, সূর্যের ছায়ায় শুকিয়ে গুঁড়ো করতে হবে। সি মিশ্রণ যদি কোনও মহিলার মাথায় প্রয়োগ করা হয় তবে সে বশীভুত হবে।
স্বামী বশিকরণঃ সাদা সরিষা ও ডালিম ফল, ফুল, ডাল, পাতা ও শিকড় একত্রে পিষে সেই রস যৌনাঙ্গে মিশিয়ে/মেখে স্বামীর সঙ্গে সঙ্গম করলেও একজন নারী কুৎসিত হলেও সে তার স্বামীকে দমিয়ে রাখতে পারে।
শত্রু বশিকরণঃ ভুর্জ্য পাতায় লাল চন্দন দিয়ে শত্রুর নাম লিখুন (নাম পদবী সহ লিখলে ভালো হয়) এবং পাতাটি মধুতে ডুবিয়ে বোতলে রাখলে শক্তিশালী শত্রুকেও বশিকরণ করা যায়।
বশিকরণ পাউডারঃ চিতার ছাই, কুঞ্চ, বামচ, টগর এবং জাফরান পিষে পাউডার করে স্ত্রীর মাথায় দেওয়া যেতে পারে, এতে স্ত্রী বশিকরণ হয়।
বশিকরণ তিলকঃ সাদা আকন্দের শিকড় রোদে শুকিয়ে গরুর দুধের সাথে মিশিয়ে তিলক তৈরি করে তিলক পড়ুন। যে ব্যক্তি ঐ তিলক দেখবে সে বশিভুত হবে।
বশিকরণ প্রলেপঃ সাদা গরুর দুধ এবং কামধেনু গরুর (ছাই রঙের গরু) দুধ একসাথে মিশিয়ে শরীরে লাগালে যে কেউ আপনার প্রতি বশীভূত হবে।