পুরুষ বা স্বামী বশীকরণ করার দুটি তান্ত্রিক পদ্ধতি

যদি কারো অবাধ্য স্বামী থাকে অথবা সংসার জীবনে কোন নারী স্বামীর প্রতি অতিষ্ঠ হয়ে থাকলে আজকের এই প্রবন্ধটি তাদের জন্য। এই প্রবন্ধে আমরা পুরুষ বশীকরণ নিয়ে আলোচনা করব। এই আলোচনাটির মূল বিষয় হচ্ছে তান্ত্রিক পদ্ধতিতে স্বামী বা পুরুষ বশীকরণ।

পুরুষ বশীকরণ প্রথম পদ্ধতি


যদি কোন নারী মনে করে তার স্বামী তার বশীভূত নয় এবং সংসারে অশান্তি তৈরি করে অথবা তার স্বামীকে সংসারের প্রতি ফিরিয়ে আনতে চায় তাহলে তিনি তার নিজ স্বামীকে বা ওই পুরুষকে বশীভূত করার জন্য ষটকর্মের নিয়ম অনুযায়ী লেবু কাঠের ধোঁয়া নিজ অঙ্গে উত্তম রূপে ধারণ করবে। এতে হবে কি- সেই নারী সুভাগা হবে এবং তার স্বামী চিরানুগত হয়ে থাকে।

ধূপধুনা যেভাবে দেয়া হয়, ঠিক সেভাবে লেবু গাছ বা লেবু গাছের ডাল ছোট ছোট করে কেটে আগুন লাগিয়ে সেই ধোয়া গায়ে লাগাতে হয়। এতে দুটি কাজ হয়- একটি হল, এটি তান্ত্রিকভাবে নারীদের সুভাগা করে এবং তার প্রতি তার স্বামীকে আকর্ষণ করে। 

পুরুষ বশীকরণ দ্বিতীয় পদ্ধতি


ষটকর্মের নিয়ম অনুযায়ী গোরচনা, বেনার মূল ও কুমকুম উত্তম রুপে পেষণ করে যদি কোন নারী কপালে তিলক কেটে তার স্বামীর সাথে দেখা করে বা কিছুটা সময় কাটায়, তাহলে সেই স্যবামী বা পুরুষ যতই দুষ্টু এবং অবাধ্য হোক না কেন, সে বশ্যতা স্বীকার করবে। তন্ত্র শাস্ত্রে বলা হয়েছে এটা মহাদেবের বাক্য যা অন্যথা হবার নহে।

ষটকর্মের নিয়ম নিয়ে ইতমধ্যেই আমাদের ওয়েবসাইটে একটি প্রবন্ধ রয়েছে। আপনি সেটি পড়তে পারেন।
Previous Next
No Comments
Add Comment
comment url